বৃক্ষ-যাপন
অনেক
দিনের শেষে যখন তাকে খুঁজে পেলাম
পুরুষালী
লক্ষণেরা ফুটে উঠেছে মুখমণ্ডলে
দৃঢ়
কাষ্ঠল হয়েছে পদ জানু লিঙ্গের বিভঙ্গ
শত
নারী ব্যর্থ হয়ে ফিরে গ্যাছে দুয়ারে দুয়ারে
তাকে
আর বেড়া দিয়ে জল যত্ন ভালবাসা দিয়ে
স্বপ্ন
দেখাতে হয় না নিজেই আশ্রয় দ্যায় কতো
শুদ্ধ
অক্সিজেন ছায়া সুনিবিড় স্নিগ্ধ পাখিরব
পার্থেনিয়াম
ট্রেন
চলে গ্যাছে কবে
অ্যাকা
লাইনের ধারে
পার্থেনিয়ামের
ঝাড়ে
নেমে
আসে সন্ধ্যাধাঁর
।
দূরে
নক্ষত্রজগতে নোভা-বিস্ফোরণ
সেখানের
দেশ হতে আগাছা-পরাগ
মুঠো
মুঠো ছড়ালো তো নীল এলিয়েন
মায়া-মোহ-লোভ-যৌন
যাপনের পরে
তীব্র
বীতশোক
।
চাঁদ
থেকে তারা থেকে অক্সিজেন নল
হার্বিসাইডের
চেয়ে শুদ্ধ নদীজল
।।
মানবার্তি
অতিমারী
ঘোরে বন্ধ দেবালয়
দরজায়
খিল বেশ্যাপাড়া
নেতামন্ত্রী
ধর্মধ্বজী উপোসী দীর্ঘ
।।
সন্ধ্যা
হলে যে-তারা আমাকে দ্যাখে
১টি
২টি প্রহর গুণে গুণে
তুলে
তুলে রাখি জীয়নকাঠি
।
হিরণ্ময়
পাত্রের ভায়াগ্রা পায়েসে
ঋষ্যশৃঙ্গ
গর্ভ করে বন্ধ্যা রানির
।
হায়
বিভাবসু
বন্ধ
কোরো না পৃথিবী-ঘূর্ণন
কবিচোখ
অন্ধ হলে জেনো চরাচর
কবন্ধ
শরীর পাবে রতি ও মদন
।।
No comments:
Post a Comment